Apr 30, 2025
বাংলা গানের লিরিক্স
হাজার পাখির গানে জাগ্রত,
হাজার নদী আর গ্রাম।
এ যে আমার জন্মভূমি,
আমার মাতৃভূমি বাংলাদেশ তার নাম ।।
এখানে রাখালিয়া বাঁশের বাঁশরী, মন ছুঁয়ে যায়,
নূপুরের ঝংকারে কলকল সুর তুলে নদী বয়ে যায়।।
পাহাড় খুঁয়ে খুঁয়ে নিবারিণী যায় ছুটে অবিরাম।
এ যে আমার জন্মভূমি আমার মাতৃভূমি
বাংলাদেশ তার নাম ।।
এখাণে ভাটিয়ালি সুরে মাঝি গায় জীবনের গান,
পাখিদের কল্লোলে মহুয়া সবুজ বনে করে আহবান।।
সবুজ আর্চল পাতা এই প্রকৃতি নিটোল রুপের এক গ্রাম।
এ যে আমার জন্মভূমি আমার মাতৃভূমি বাংলাদেশ তার নাম ।।
আমাকে আমার মতো থাকতে দাও
আমি নিজেকে নিজের মতো গুছিয়ে নিয়েছি
আমাকে আমার মতো থাকতে দাও
আমি নিজেকে নিজের মতো গুছিয়ে নিয়েছি
যেটা ছিলোনা ছিলোনা সেটা না পাওয়াই থাক
সব পেলে নস্ট জীবন
তোমার এই দুনিয়ার ঝাপসা আলোয়
কিছু সন্ধের গুড়ো হওয়া কাচেঁর মতো
যদি উড়ে যেতে চাও তবে গা ভাসিয়ে দাও
দূরবীনে চোখ রাখবো না না না
আমাকে আমার মতো থাকতে দাও
আমি নিজেকে নিজের মতো গুছিয়ে নিয়েছি
যেটা ছিলোনা ছিলোনা সেটা না পাওয়াই থাক
সব পেলে নস্ট জীবন
তোমার এই দুনিয়ার ঝাপসা আলোয়
কিছু সন্ধের গুড়ো হওয়া কাচেঁর মতো
যদি উড়ে যেতে চাও তবে গা ভাসিয়ে দাও
দূরবীনে চোখ রাখবো না না না
এই জাহাজ মাস্তুল ছারখার
তবু গল্প লিখছি বাঁচবার
অমি রাখতে চাই না আর তার
কোন রাতদুপুরের আবদার
তাই চেষ্টা করছি বারবার
সাঁতরে পার খোঁজার
কখনো আকাশ বেয়ে চুপ করে
যদি নেমে আসে ভালবাসা খুব ভোরে
কখনো আকাশ বেয়ে চুপ করে
যদি নেমে আসে ভালবাসা খুব ভোরে
চোখ ভাঙা ঘুমে তুমি খুঁজো না আমায়
আশেপাশে আমি আর নেই
আমার জন্য আলো জ্বেলো না কেউ
আমি মানুষের সমুদ্রে গুনেছি ঢেউ
এই স্টেশনের চত্বরে হারিয়ে গেছি
শেষ ট্রেনে ঘরে ফিরবো না না না
এই জাহাজ মাস্তুল ছারখার
তবু গল্প লিখছি বাঁচবার
অমি রাখতে চাই না আর তার
কোন রাতদুপুরের আবদার
তাই চেষ্টা করছি বারবার
সাঁতরে পার খোঁজার
নিথুয়া পাথারে
নেমেছি বন্ধু রে
ধর বন্ধু আমার কেহ নাই।
নিথুয়া পাথারে
নেমেছি বন্ধু রে
ধর বন্ধু আমার কেহ নাই।
ধর বন্ধু আমার কেহ নাই
তোল বন্ধু আমার কেহ নাই।
চিকনও ধুতিখানি পড়িতে না জানি
না জানি বান্ধিতে কেশ।
চিকন ধুতিখানি পড়িতে না জানি
না জানি বান্ধিতে কেশ।
না জানি বান্ধিতে কেশ
না জানি বান্ধিতে কেশ।
অল্প বয়সে পিরিতি করিয়া
হয়ে গেল জীবনেরও শেষ।
অল্প বয়সে পিরিতি করিয়া
হয়ে গেল জীবনেরও শেষ।
প্রেমেরও মুরালি
বাজাতে নাহি জানি
না পারি বান্ধিতে সুর।
প্রেমেরও মুরালি
বাজাতে নাহি জানি
না পারি বান্ধিতে সুর।
না পারি বান্ধিতে সুর
না পারি বান্ধিতে সুর।
নিথুয়া পাথারে নেমেছি বন্ধু রে
ধর বন্ধু আমার কেহ নাই।
ধর বন্ধু আমার কেহ নাই
তোল বন্ধু আমার কেহ নাই
ধর বন্ধু আমার কেহ নাই
তোল বন্ধু আমার কেহ নাই।
মন তোরে বলি যত
তুই চলেছিস তোরই মত
সাধ্য কি আমার ছুটি তোর পিছনে
মন বলি তুই ফিরে চা
মন ছাড়া কি যায়রে বাঁচা
তুই ছাড়া কে আর আছে এ জীবনে?
কি কারণ অকারণ
এত করিস জ্বালাতন?
ভাল লাগে না এ দোটানা
উচাটন সারাক্ষণ
বলনা, তুই বলনা, কেন এ ছলনা?
ও মন তুই বলনা ভালবাসি বলনা
বলনা, তুই বলনা, ভুলে গিয়ে ছলনা
একবার শুধু বলনা, ভালবাসি বলনা
এই কথা সেই কথা কত যে কথা বলিস
শুধু বলিস না মন কি কয়
ভালবাসা প্রেম-পিরিতি কত কিছু বুঝিস
শুধু বুঝিস না মন কি চায়
কি কারণ অকারণ
এত করিস জ্বালাতন?
ভাল লাগে না এ দোটানা
উচাটন সারাক্ষণ
বলনা, তুই বলনা, কেন এ ছলনা?
ও মন তুই বলনা, ভালবাসি বলনা (ভালবাসি বলনা...)
বলনা, তুই বলনা, ভুলে গিয়ে ছলনা
একবার শুধু বলনা, ভালবাসি বলনা
অন্তরটা দিলাম খুলে, দেখিস নাতো ফিরে
তোর মন বোঝাবি সন্ধ্যায়
হৃদয়টাও রেখেছি জমা, তাইতো আসি ফিরে
আর কিছুই দেবার তো নাই
কি কারণ অকারণ
এত করিস জ্বালাতন?
ভাল লাগে না এ দোটানা
উচাটন সারাক্ষণ
বলনা, তুই বলনা, কেন এ ছলনা?
ও মন তুই বলনা ভালবাসি বলনা (ভালবাসি বলনা...)
বলনা, তুই বলনা, ভুলে গিয়ে ছলনা
একবার শুধু বলনা, ভালবাসি বলনা
মন তোরে বলি যত
তুই চলেছিস তোরই মত
সাধ্য কি আমার ছুটি তোর পিছনে
মন বলি তুই ফিরে চা
মন ছাড়া কি যায়রে বাঁচা?
তুই ছাড়া কে আর আছে এ জীবনে
কি কারণ অকারণ
এত করিস জ্বালাতন?
ভাল লাগে না এ দোটানা
উচাটন সারাক্ষণ
বলনা, তুই বলনা, কেন এ ছলনা?
ও মন, তুই বলনা, ভালবাসি বলনা
বলনা, তুই বলনা, ভুলে গিয়ে ছলনা
একবার শুধু বলনা, ভালবাসি বলনা"
আমি বাংলায় গান গাই
আমি বাংলার গান গাই
আমি আমার আমিকে চিরদিন এই বাংলায় খুঁজে পাই
আমি বাংলায় গান গাই
আমি বাংলার গান গাই
আমি আমার আমিকে চিরদিন এই বাংলায় খুঁজে পাই
আমি বাংলায় দেখি স্বপ্ন
আমি বাংলায় বাঁধি সুর
আমি এই বাংলার মায়াভরা পথে হেঁটেছি এতটা দূর
বাংলা আমার জীবনানন্দ
বাংলা প্রাণের সুখ
আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ
বাংলা আমার জীবনানন্দ
বাংলা প্রাণের সুখ
আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ
আমি বাংলায় কথা কই
আমি বাংলার কথা কই
আমি বাংলায় ভাসি, বাংলায় হাসি, বাংলায় জেগে রই
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে
করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার
বাংলা আমার দৃপ্ত স্লোগান
ক্ষিপ্ত তীর ধনুক
আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ
বাংলা আমার দৃপ্ত স্লোগান
ক্ষিপ্ত তীর ধনুক
আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ
আমি বাংলায় ভালোবাসি
আমি বাংলাকে ভালোবাসি
আমি তারি হাত ধরে সারা পৃথিবীর মানুষের কাছে আসি
আমি যা কিছু মহান বরণ করেছি
বিনম্র শ্রদ্ধায়
মেশে তেরো নদী সাত সাগরের জল গঙ্গায় পদ্মায়
বাংলা আমার তৃষ্ণার জল
তৃপ্ত শেষ চুমুক
আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ
বাংলা আমার তৃষ্ণার জল
তৃপ্ত শেষ চুমুক
আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ
আমি বাংলায় গান গাই
আমি বাংলার গান গাই
আমি আমার আমিকে চিরদিন এই বাংলায় খুঁজে পাই
আমি বাংলায় দেখি স্বপ্ন
আমি বাংলায় বাঁধি সুর
আমি এই বাংলার মায়াভরা পথে হেঁটেছি এতটা দূর
বাংলা আমার জীবনানন্দ
বাংলা প্রাণের সুখ
আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ
আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ
তুমি আর তো কারো নও শুধু আমার
যত দূরে সরে যাও রবে আমার
স্তব্ধ সময়টাকে ধরে রেখে,
স্মৃতির পাতায় শুধু তুমি আমার
কেন আজ এত একা আমি?
আলো হয়ে দূরে তুমি
আলো আলো আমি কখনো খুঁজে পাবনা
চাঁদের আলো তুমি কখনো আমার হবে না
রোমন্থন করি ফেলে আশা
দৃশ্যপট স্বপ্নে আঁকা
লুকিয়ে তুমি কোন সুদুরে
হয়তো ভবিষ্যতের আড়ালে
ঘাসের চাদরে শুয়ে একা
আকাশের পানে চেয়ে জেগে থাকা
তবে আজ এত একা কেন
আলো হয়ে দূরে তুমি
আলো আলো আমি কখনো খুঁজে পাবনা
চাঁদের আলো তুমি কখনো আমার হবে না
আইলা রে নয়া দামান, আসমানের তেরা
বিছানা বিছাইয়া দিলাম শাইল ধানের নেড়া
দামান বও (IV)
বও দামান কও রে কথা, খাও রে বাটার পান
যাইবার কথা কও যদি কাইট্টা রাখমু কান
দামান বও (IV)
আইলা রে দামান্দের ভাই হিজলের মোড়া
ঠুনকি দিলে মাটিত পড়ইন ষাইট-সত্তইরের বুড়া
দামান বও (IV)
আইলারে দামান্দের বইন, কইবা একখান কথা
কইন্যার ভাইর চেহরা দেইখা, হইয়া গেলা বোবা
দামান বও (IV)
আইলারে দামান্দের ভাইর বউ, দেখতে বটর ঘাইল
উঠতে বইতে সময় লাগে, করইন আইল-জাইল
দামান বও (IV)
গ্রামের নওজোয়ান হিন্দু মুসলমান
গ্রামের নওজোয়ান হিন্দু মুসলমান
মিলিয়া ঘাটু গান আর মুর্শিদি গাইতাম
মিলিয়া ঘাটু গান আর মুর্শিদি গাইতাম
আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
আমরা আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
আমরা আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
বর্ষা যখন আইত,গাজির গান আইত,
রংগে ঢংগে গাইত ,আনন্দ পাইতাম
বর্ষা যখন আইত,গাজির গান আইত,
রংগে ঢংগে গাইত ,আনন্দ পাইতাম
জারি গান ঘাটু গান, আনন্দের তুফান
জারি গান ঘাটু গান, আনন্দের তুফান
গাইয়া সারি গান নৌকা দৌড়াইতাম
গাইয়া সারি গান নৌকা দৌড়াইতাম
আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
আমরা আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
আমরা আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
হিন্দু বাড়িতে যাত্রা গান হইত
নিমন্ত্রণ দিত আমরা যাইতাম
হিন্দু বাড়িতে যাত্রা গান হইত
নিমন্ত্রণ দিত আমরা যাইতাম
কে হবে মেম্বার, কে বা গ্রাম সরকার
আমরা কি তার খবরও লইতাম
কে হবে মেম্বার, কে বা গ্রাম সরকার
আমরা কি তার খবর ও লইতাম
আমরা কি তার খবর ও লইতাম
হায়রে আমরা কি তার খবর ও লইতাম
আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
আমরা আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
আমরা আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
বিবাদ ঘটিলে পঞ্চাইতের বলে
গরিব কাঙালে বিচার পাইতাম
বিবাদ ঘটিলে পঞ্চাইতের বলে
গরিব কাঙালে বিচার পাইতাম
মানুষ ছিল সরল ছিল ধর্মবল
মানুষ ছিল সরল ছিল ধর্মবল
এখন সবাই ভাবে বড়লোক হইতাম
হায়রে, এখন সবাই ভাবে বড়লোক হইতাম
আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
আমরা আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
আমরা আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
করি যে ভাবনা. সেই দিন আর পাব না
ছিল বাসনা সুখি হইতাম
করি যে ভাবনা. সেই দিন আর পাব না
ছিল বাসনা সুখি হইতাম
দিন হইতে দিন, আসে যে কঠিন
দিন হইতে দিন, আসে যে কঠিন
করিম দীনহীন কোন পথে যাইতাম
করিম দীনহীন কোন পথে যাইতাম
আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
আমরা আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
আমরা আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
কফি হাউজের সেই আড্ডাটা
আজ আর নেই,
আজ আর নেই
কোথায় হারিয়ে গেল
সোনালী বিকেলগুলো সেই,
আজ আর নেই
নিখিলেশ প্যারিসে মইদুল ঢাকাতে
নেই তারা আজ কোন খবরে
গ্র্যান্ডের গীটারিস্ট গোয়ানিজ ডিসুদা
ঘুমিয়ে আছে যে আজ কবরে
কাকে যেন ভালোবেসে আঘাত পেয়ে যে
শেষে পাগলা গারদে আছে রমা রায়
অমলটা ধুঁকছে দুরন্ত ক্যান্সারে
জীবন করেনি তাকে ক্ষমা হায়
কফি হাউজের সেই আড্ডাটা
আজ আর নেই,
আজ আর নেই
কোথায় হারিয়ে গেল
সোনালী বিকেলগুলো সেই,
আজ আর নেই
সুজাতাই আজ শুধু সবচেয়ে সুখে আছে,
শুনেছি যে লাখপতি স্বামী তার
হীরে আর জহরতে
আগাগোড়া মোড়া সে
বাড়ি-গাড়ী সবকিছু দামী তার
আর্ট কলেজের ছেলে নিখিলেশ সালন্যাল
বিজ্ঞাপনের ছবি আঁকত
আর চোখ ভরা কথা নিয়ে
নির্বাক শ্রোতা হয়ে
দিসুজাটা বসে শুধু থাকত
ও ও কফি হাউজের সেই আড্ডাটা
আজ আর নেই,
আজ আর নেই
একটা টেবিলে সেই তিন চার ঘন্টা
চারমিনার ঠোঁটে জ্বলত
কখনো বিষ্ণু দে কখনো যামিনী রায়
এই নিয়ে তর্কটা চলত
রোদ-ঝড়-বৃষ্টিতে যেখানেই যে থাকুক
কাজ সেরে ঠিক এসে জুটতাম
চারটেতে শুরু করে জমিয়ে আড্ডা মেরে
সাড়ে সাতটায় ঠিক উঠতাম
কফি হাউজের সেই আড্ডাটা
আজ আর নেই,
আজ আর নেই
কবি কবি চেহারা কাঁধেতে ঝোলানো
ব্যাগ মুছে যাবে অমলের নামটা
একটা কবিতা তার
হলো না কোথাও ছাপা
পেল না সে প্রতিভার দামটা
অফিসে সোস্যালে ম্যামেচার নাটকে
রমা রায় অভিনয় করত
কাগজের রিপোর্টার মইদুল এসে রোজ
কি লিখেছে তাই শুধু পড়ত
ও ও কফি হাউজের সেই আড্ডাটা
আজ আর নেই,
আজ আর নেই
কোথায় হারিয়ে গেল
সোনালী বিকেলগুলো সেই,
আজ আর নেই
সেই সাতজন নেই আজ
টেবিলটা তবু আছে
সাতটা পেয়ালা আজও খালি নেই
একই সে বাগানে আজ এসেছে নতুন কুঁড়ি
শুধু সেই সেদিনের মালী নেই
কত স্বপ্নের রোদ ওঠে এই কফি হাউজে
কত স্বপ্ন মেঘে ঢেকে যায়
কতজন এলো গেল কতজনই আসবে
কফি হাউজটা শুধু থেকে যায়
কফি হাউজের সেই আড্ডাটা
আজ আর নেই,
আজ আর নেই
কোথায় হারিয়ে গেল
সোনালী বিকেলগুলো সেই,
আজ আর নেই
কোথায় হারিয়ে গেল
সোনালী বিকেলগুলো সেই,
আজ আর নেই
ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে
আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে
ঢেকে রাখে যেমন কুসুম
পাপড়ির আবডালে ফসলের ঘুম
ঢেকে রাখে যেমন কুসুম
পাপড়ির আবডালে ফসলের ঘুম
তেমনি তোমার নিবিড় চলা
মরমের মূল পথ ধরে
আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে
আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে
পুষে রাখে যেমন ঝিনুক
খোলসের আবরণে মুক্তোর সুখ
পুষে রাখে যেমন ঝিনুক
খোলসের আবরণে মুক্তোর সুখ
তেমনি তোমার গভীর ছোঁয়া
ভিতরের নীল বন্দরে
আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে
আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে
ভালো আছি, ভালো থেকো
আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখ
ভালো আছি, ভালো থেকো
আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখ
দিও তোমার মালা খানি
বাউল এর এই মন টা রে
আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে
আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে
আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে
সোনার ও পালঙ্কের ঘরে,
লিখে রেখে ছিলেম দ্বারে
যাও পাখি বলো তারে,
সে যেন ভোলে না মোরে
সুখে থেকো ভালো থেকো,
মনে রেখো এ আমারে।
বুকের ভেতর নোনা ব্যাথা,
চোখে আমার ঝরে কথা,
এপার ওপার তোলপার একা (x2)
যাও পাখি বলো তারে,
সে যেন ভোলে না মোরে,
সুখে থেকো ভালো থেকো,
মনে রেখো এ আমারে।
মেঘের ওপর আকাশ ওড়ে,
নদীর ওপার পাখির বাসা,
মনে বন্ধু বড় আসা (x2)
যাও পাখি যারে উড়ে,
তারে কইও আমার হয়ে
চোখ জ্বলে যায় দেখবো তারে,
মন চলে যায় অদূর দূরে।
যাও পাখি বলো তারে,
সে যেন ভোলে না মোরে,
সুখে থেকো ভালো থেকো,
মনে রেখো এ আমারে।
সোনার ও পালঙ্কের ঘরে,
লিখে রেখে ছিলেম দ্বারে
যাও পাখি বলো তারে,
সে যেন ভোলে না মোরে
সুখে থেকো ভালো থেকো,
মনে রেখো এ আমারে।
যদি আগামীর দিনটাকে পেতে চাও আলোয় ভরা,
যদি পেতে চাও রাশেদার আলোকিত বসুন্ধরা,
তবে জ্ঞানের প্রদীপ জ্বেলে,
দাঁড়িয়ে তোমার দ্বারে
আহবান করি যে তোমায়।
এসো এই আঙিনায়, মুক্তির মোহনায়।
লক্ষ প্রানের বিনিময়ে পেলাম স্বাধীনতা
তবু কেনো আজ মৃত্যুর ধারে
কাঁদছে মানবতা।
আমার সোনার দেশ গড়তে হবে,
ষড়যন্ত্রের বাধা রুখতে হবে!
সময় এসেছে ফের এগিয়ে যাবার..
শান্তি সুখের সোনালী সেদিন, আসবে আবার ফিরে...
ঐশী আলোয় সাজবে সমাজ স্বপ্ন দু'চোখ জুড়ে।
বাধার প্রাচীর যত ভাঙতে হবে,
সাম্য ন্যায়ের গান গাইতে হবে,
আগামীর দিন শুধু সম্ভাবনার।
আমি পারিনি তোমাকে
আপন করে রাখতে,
আমি পারিনি তোমাকে
আবার আমার করে রাখতে।
তুমি বুঝোনি, আমি বলিনি
তুমি স্বপ্নতে কেন আসোনি?
আমার অভিমান তোমাকে নিয়ে
সব গেয়েছি
গানে গানে সুরে সুরে কত কথা
বলেছি তোমাকে,
তুমি বুঝোনি, বুঝোনি।
কখনো যদি, আনমনে চেয়ে
আকাশের পানে আমাকে খুঁজো,
কখনো যদি, হঠাৎ এসে
জড়িয়ে ধরে বলো ভালোবাসো।
আমি প্রতি রাত, হ্যাঁ প্রতিক্ষণ
খুব অজানায় কত অভিনয়,
করে বসি তোমায় ভেবে।
আমার অযথা সব লেখা গান
সব শুনে মন করে উচাটন,
তুমি বোঝোনি কেন আমাকে?
তুমি বুঝোনি, আমি বলিনি
তুমি স্বপ্নতে কেন আসোনি?
আমার অভিমান তোমাকে নিয়ে
সব গেয়েছি।
গানে গানে সুরে সুরে কত কথা
বলেছি তোমাকে,
তুমি বুঝোনি, বুঝোনি।
তুমি আর তো কারো নও শুধু আমার
যত দূরে সরে যাও রবে আমার।
স্তব্ধ সময়টাকে ধরে রেখে
স্মৃতির পাতায় শুধু তুমি আমার।
কেন আজ এত একা আমি
আলো হয়ে দূরে তুমি।
আলো আলো আমি কখনো খুঁজে পাবনা,
চাঁদের আলো তুমি কখনো আমার হবে না।
আলো আলো আমি কখনো খুঁজে পাবনা,
চাঁদের আলো তুমি কখনো আমার হবে না।
হবে না হবে না, হবে না…………
রোমন্থন করি ফেলে আশা
দৃশ্যপট স্বপ্নে আঁকা।
লুকিয়ে তুমি কোন সুদুরে
হয়তো ভবিষ্যতের আড়ালে।
ঘাসের চাদরে শুয়ে একা
আকাশের পানে চেয়ে জেগে থাকা।
তবে আজ এত একা কেন
আলো হয়ে দূরে তুমি।
আলো আলো আমি কখনো খুঁজে পাবনা,
চাঁদের আলো তুমি কখনো আমার হবে না।
আলো আলো আমি কখনো খুঁজে পাবনা,
চাঁদের আলো তুমি কখনো আমার হবে না।
হবে না হবে না, হবে না…………
কেন আজ এত একা আমি
আলো হয়ে দূরে তুমি।
আলো আলো আমি কখনো খুঁজে পাবনা,
চাঁদের আলো তুমি কখনো আমার হবে না।
আলো আলো আমি কখনো খুঁজে পাবনা,
চাঁদের আলো তুমি কখনো আমার হবে না।
হবে না হবে না, হবে না…………
ভাগ্য আমায় ছোবল মারে
রক্তে বিষের জ্বালা
তুমি আমার আঁধার রাতে
একশো তারার মালা
তোমার আমার এই কাহিনী
হাজার বছর ধরে
ভালোবাসার গান শোনাবে
প্রাচীন কোনো সুরে
ও বেহুলা
আমি মরলে আমায় নিয়ে
ভাসাইও ভেলা
ছাইড়া গেল স্বজন সুজন
তুমি তবু পাশে
তোমার মতন এমন করে
আর কে ভালোবাসে
তোমার কায়া বড় মায়া
বটের ছায়া চোখে
আগলে রাখো বন্ধু আমায়
এই দুনিয়া থেকে
কালো মেঘে ডুবলো আকাশ
বজ্র হানাহানি
আকাশ জানে তোমায় ভালো
বাসি কতখানি
তুমি না ডাকলে আসব না
কাছে না এসে ভালোবাসব না
দুরত্ব কি ভালোবাসা বাড়ায়?
না কি চলে যাওয়ার বাহানা বানায়?
দূরের আকাশ নীল থেকে লাল
গল্পটা পুরনো
ডুবে ডুবে ভালোবাসি
তুমি না বাসলেও আমি বাসি
ডুবে ডুবে ভালোবাসি
তুমি না বাসলেও আমি বাসি
এটা কি ছেলেখেলা আমার এই স্বপ্ন নিয়ে?
চাইলে ভেঙে দেবে গড়ে দেবে ইচ্ছে হলে
আমি গোপনে ভালোবেসেছি বাড়ি ফেরা পিছিয়েছি
তোমায় নিয়ে যাব বলে
একবার এসে দেখ এসে বুকে মাথা রেখ
বুলে দেব চুলে রেখে হাত
দূরের আকাশ নীল থেকে লাল
গল্পটা পুরোনো
ডুবে ডুবে ভালোবাসি
তুমি না বাসলেও আমি বাসি
ডুবে ডুবে ভালোবাসি
তুমি না বাসলেও আমি বাসি
ভোর না হতে হতে তোমাকেই দেখার আশায়
শেষ ছবিটা দেখি বারে বারে আহা দেখি
আমি গোপনে ভালোবেসেছি বাড়ি ফেরা পিছিয়েছি
তোমায় নিয়ে যাব বলে
একবার এসে দেখ এসে বুকে মাথা রেখ
বুলে দেব চুলে রেখে হাত
দূরের আকাশ নীল থেকে লাল
গল্পটা পুরোনো
ডুবে ডুবে ভালোবাসি
তুমি না বাসলেও আমি বাসি
ডুবে ডুবে ভালোবাসি
তুমি না বাসলেও আমি বাসি
ডুবে ডুবে ভালোবাসি
তুমি না বাসলেও আমি বাসি
ডুবে ডুবে ভালোবাসি
তুমি না বাসলেও আমি বাসি
বন্দে মায়া লাগাইছে পিরিতি শিখাইছে,
বন্দে মায়া লাগাইছে পিরিতি শিখাইছে
দেওয়ানা বানাইছে,
কী যাদু করিয়া বন্দে মায়া লাগাইছে
কী যাদু করিয়া বন্দে মায়া লাগাইছে।
বসে ভাবি নিরালায় ..
আগে তো জানি না বন্দের পিরিতের জ্বালা,
বসে ভাবি নিরালায় ..
আগে তো জানি না বন্দের পিরিতের জ্বালা,
যেন ইটের ভাটায় কয়লা দিয়া আগুন জালাইছে,
যেন ইটের ভাটায় কয়লা দিয়া আগুন জালাইছে
দেওয়ানা বানাইছে,
কী যাদু করিয়া বন্দে মায়া লাগাইছে
কী যাদু করিয়া বন্দে মায়া লাগাইছে।
বন্দে মায়া লাগাইছে পিরিতি শিখাইছে,
বন্দে মায়া লাগাইছে পিরিতি শিখাইছে
দেওয়ানা বানাইছে,
কী যাদু করিয়া বন্দে মায়া লাগাইছে
কী যাদু করিয়া বন্দে মায়া লাগাইছে।
আমি কি বলিব আর ..
বিচ্ছেদের আগুনে পুড়ে কলিজা আঙ্গার,
আমি কি বলিব আর ..
বিচ্ছেদের আগুনে পুড়ে কলিজা আঙ্গার,
হায় গো প্রান বন্দের পিরিতে আমায়
পাগল করেছে,
হায় গো প্রান বন্দের পিরিতে আমায়
পাগল করেছে,
দেওয়না বানাইছে,
কী যাদু করিয়া বন্দে মায়া লাগাইছে,
কী যাদু করিয়া বন্দে মায়া লাগাইছে।
বন্দে মায়া লাগাইছে পিরিতি শিখাইছে,
বন্দে মায়া লাগাইসে পিরিতি শিখাইছে
দেওয়ানা বানাইছে,
কী যাদু করিয়া বন্দে মায়া লাগাইছে
কী যাদু করিয়া বন্দে মায়া লাগাইসে
ও গান তুমি...
ও গান তুমি ভেসে যাও আলোকের কণায়,
গান ভেসে যাও তরঙ্গ মূর্ছনায়,
গান ভেসে যাও অতলান্তিক ঘুরে,
ভেসে যাও গান তুমি প্রশান্ত ঘুরে,
সাড়ে আট হাজার মাইল দূরে!!
সাড়ে আট হাজার মাইল দূরে..
সাড়ে আট হাজার মাইল দূরে...
বহুদূরে কোনও খোলা জানালায়,
উদাসী মেঘেরা খেলে অবেলায়।
বহুদূরে কোনও খোলা জানালায়,
উদাসী মেঘেরা খেলে অবেলায়।।
তখন অকারণ কোনও আনমনা মন,
বিরহী দু'চোখে জল ঝরাবেই।
ও গান তাড়াতাড়ি তুমি যাও তার বাড়ি,
বৃষ্টিটা নামার আগেই।।
পৌঁছে যেও প্রথম জলকণা গড়াবার আগেই...
ও গান তুমি...
ও গান তুমি ভেসে যাও আলোকের কণায়,
গান ভেসে যাও তরঙ্গ মূর্ছনায়,
গান ভেসে যাও অতলান্তিক ঘুরে,
ভেসে যাও গান তুমি প্রশান্ত ঘুরে,
সাড়ে আট হাজার মাইল দূরে!!
সাড়ে আট হাজার মাইল দূরে..
সাড়ে আট হাজার মাইল দূরে...
ও গান তুমি বলে দিও তাকে,
আমিও বাঁচি অভিনয়ে;
মুখোশের আড়ালে নোনা চোখ ঢেকে,
অন্য অনেক পরিচয়ে।
ও গান তুমি বলে দিও তাকে,
আমিও বাঁচি অভিনয়ে;
মুখোশের আড়ালে নোনা চোখ ঢেকে,
অন্য অনেক পরিচয়ে।।
ব্যাথাগুলো বুঝিয়ে বোলো,
আর বোলো আসছি আমি।
ফুরোবে এইবার পালা অপেক্ষার;
যাও বলে দাও ও গান তুমি...
ও গান তুমি ভেসে যাও আলোকের কণায়,
গান ভেসে যাও তরঙ্গ মূর্ছনায়,
গান ভেসে যাও অতলান্তিক ঘুরে,
ভেসে যাও গান তুমি প্রশান্ত ঘুরে,
সাড়ে আট হাজার মাইল দূরে!!
সাড়ে আট হাজার মাইল দূরে..
সাড়ে আট হাজার মাইল দূরে...
সাড়ে আট হাজার মাইল দূরে..
সাড়ে আট হাজার মাইল দূরে..!!
সাড়ে আট হাজার মাইল দূরে...
সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে
সেই আমি কেন তোমাকে দুঃখ দিলেম,
কেমন করে এত অচেনা হলে তুমি
কেমন করে এত বদলে গেছি এই আমি।
ওও বুকেরই সব কষ্ট দুহাতে সরিয়ে
চল বদলে যাই,
তুমি কেন বোঝনা
তোমাকে ছাড়া আমি অসহায়,
আমার সবটুকু ভালোবাসা তোমায় ঘিরে
আমার অপরাধ ছিল যতটূকু তোমার কাছে
তুমি ক্ষমা করে দিও আমায়।
কত রাত আমি কেঁদেছি
বুকের গভীরে কষ্ট নিয়ে,
শূণ্যতায় ডুবে গেছি আমি
আমাকে তুমি ফিরিয়ে নাও।
তুমি কেন বোঝনা
তোমাকে ছাড়া আমি অসহায়,
আমার সবটুকু ভালোবাসা তোমায় ঘিরে
আমার অপরাধ ছিল যতটূকু তোমার কাছে
তুমি ক্ষমা করে দিও আমায়।
যতবার ভেবেছি ভূলে যাবো
তারও বেশী মনে পড়ে যায়,
ফেলে আসা সেইসব দিনগূলো
ভূলে যেতে আমি পারিনা।
তুমি কেন বোঝনা
তোমাকে ছাড়া আমি অসহায়,
আমার সবটুকু ভালোবাসা তোমায় ঘিরে
আমার অপরাধ ছিল যতটূকু তোমার কাছে
তুমি ক্ষমা করে দিও আমায়।
রোদের গায়ে ক্লান্তি মাখা
সুর্য যাবে বাড়ি
আঁধার তোমায় ছোবেনা আজ
চাঁদের কড়া নারি
মেঘের গায়ে আঁকবো ছবি
সাজবে রঙে মেয়ে
জোছনাগুলো তোমায় ঘিরে
থাকবে অবাক চেয়ে
থাকবে অবাক চেয়ে
অবাক চেয়ে
থাকবে অবাক চেয়ে
অবাক চেয়ে
মেয়ে তুমি লাল শাড়িতে এসো
আজকে শুধু আমায় ভালবেসো
আঁকবো ছবি মেঘের গায়ে
সাজবে রঙে মেয়ে
থাকবে অবাক চেয়ে
অবাক চেয়ে
থাকবে অবাক চেয়ে
অবাক চেয়ে
মেয়ে তুমি চোখে কাজল এঁকো
আজকে দুচোখ আমার চোখেই রাখো
আঁকবো ছবি তোমায় নিয়ে
সাজবে রঙে মেয়ে
থাকবে অবাক চেয়ে
অবাক চেয়ে
থাকবে অবাক চেয়ে
অবাক চেয়ে
রোদের গায়ে ক্লান্তি মাখা
সুর্য যাবে বাড়ি
আঁধার তোমায় ছোবেনা আজ
চাঁদের কড়া নারি
মেঘের গায়ে আঁকবো ছবি
সাজবে রঙে মেয়ে
জোছনাগুলো তোমায় ঘিরে
থাকবে অবাক চেয়ে
থাকবে অবাক চেয়ে
অবাক চেয়ে
থাকবে অবাক চেয়ে
অবাক চেয়ে
থাকবে অবাক চেয়ে
আরও একটু দূরে দূরে
কোন পথ হারা সুরে
তুমি এক ভবঘুরে ঘুরবেই
কোন কান্ত দুপুরে
এই ব্যস্ত শহরে
জানি ঘুম ভেঙ্গে ঘরে ফিরবেই
ঐ হাড়কাঁপা শীতে
আর কাঠপোড়া রোদে
জানি ভুল ভরা গানটা গাইবেই
তবু একবার মনে রেখো
যতটাই দূরে থাকো
সেই রাত জাগা ফানুস উড়বেই
জানি অবুঝ মনের কোণে
কোন নিরব প্রহর গুণে
ফেরারী দখিন হাওয়া বইবেই
বোহেমিয়ান এক বিকেলে
আর ভূলেন অন্তমিলে
জানি ভালোবাসার হিসেব মিলবেই
ঘাসফরিং যেন উড়ে উড়ে ছন্নছাড়া
কাকডাকা ভোরে স্বপ্নরা দিশেহারা
একদিন জানি বিবাগী বেহারা বাতাস ডাকবেই
জানি সত্য নয় শুধু কল্পনায়
ইচ্ছের ঘুড়ি আমরাই উড়াই
স্বপ্ন গুলো সত্যি হবে তারি অপেক্ষায়
জানি সত্য নয় শুধু কল্পনায়
অল্প কিছু কথা আর একটু ভালবাসা
দুঃখ পেলেও মনে নতুন এক আশা
এর মাঝেই জয় পরাজয় এর মাঝেই পাওয়া
কেটে যায় সময় এর মাঝেই আমরা
জানি সত্য নয় শুধু কল্পনায়
ইচ্ছের ঘুড়ি আমরাই উড়াই
আঁধার রাতে আমরা জোনাকি
আলোকিত পৃথিবীর চাঁদ হয়েছি সাথী
অচেনা পথে শত বাধা পেরিয়ে
এগিয়ে যেতে ইচ্ছে করে
জানি সত্য নয় শুধু কল্পনায়
ইচ্ছের ঘুড়ি আমরাই উড়াই
তুমি অনন্যা অসমাপ্ত এক ছবি
গড়ব তোমায় নতুন করে তুমি পৃথিঁবী
নতুনের ভিড়ে পুরোনোকে আপন করে
দেখব তোমায় অন্য এক ভোরে
জানি সত্য নয় শুধু কল্পনায়
ইচ্ছের ঘুড়ি আমরাই উড়াই
স্বপ্ন গুলো সত্যি হবে তারি অপেক্ষায়
জানি সত্য নয় শুধু কল্পনায়
ময়লা টি-শার্ট,
ছেঁড়া জুতো
কদিন আগেই
ছিল মনেরই মতো
দিন বদলের
টানা-পোঁড়েনে
সখের ঘুড়ি নাটাই সুঁতো
ঘুড়ি তুমি কার আকাশে ওড়ো
তার আকাশ কি আমার চেয়ে বড়?
তার আকাশ কি আমার চেয়ে বড়?
ঘুড়ি তুমি কার আকাশে ওড়ো
তার আকাশ কি আমার চেয়ে বড়?
তার আকাশ কি আমার চেয়ে বড়?
তোমার নিকট অতীত
আমার এক যুক আগের শীত
পৃথিবী তোমার অনুকূলে থাকে
আমার বিপরীত
তো্মার ছোট্ট চাওয়া
আমার বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়া
তারপর একা ঘড়ে মন
জড়োসড়ো
ঘুড়ি তুমি কার আকাশে ওড়ো
তার আকাশ কি আমার চেয়ে বড়?
তার আকাশ কি আমার চেয়ে বড়?
ঘুড়ি তুমি কার আকাশে ওড়ো
তার আকাশ কি আমার চেয়ে বড়?
তার আকাশ কি আমার চেয়ে বড়?
তোমার রোদেলা শহর
আমার রংচটা রং-এর ঘড়
জানালা তোমার অভিমূখে খোলা
দেয়াল নড়বড়
তোমার একটু ছোঁয়া
আমার স্বপ্নকে খুঁজে পাওয়া
তারপর ঘুমভাঙ্গা চোখ
জড়োসড়ো
ঘুড়ি তুমি কার আকাশে ওড়ো
তার আকাশ কি আমার চেয়ে বড়?
তার আকাশ কি আমার চেয়ে বড়?
ঘুড়ি তুমি কার আকাশে ওড়ো
তার আকাশ কি আমার চেয়ে বড়?
তার আকাশ কি আমার চেয়ে বড়?
গায়েন আমি নই, নই আধ্যাত্মের বাউল
অতি সাধারণ একটু যশের আবরণ
পাথর ভেঙ্গে আমি সুর খুঁজে যাই
প্রেম আর ক্রোধের গল্প বলে যাই
এইতো জীবন আমার ছোট্ট জীবন
এতটুকুই সৃষ্টির আলোড়ন
স্বপ্ন দেখেছি আমি বিশাল হব
দেশ আর দশের অলংকার হব
তুচ্ছ আমি তাই, স্বপ্ন দেখে যাই
পাথর ভেঙ্গে কি বিশাল হওয়া যায়?
ধন্যবাদ তোমায় সুরের বন্ধু ভেবেছো
তুচ্ছ এ মানবে কিছু খুঁজে পেয়েছো
পাথর ভেঙ্গে আমি সুর খুঁজে যাই
গানে গানে ভালোবেসে যাই
এক পায়ে নূপুর আমার অন্য পা খালি
এক পাশে সাগর এক পাশে বালি
তোমার ছোট তরী বলো, নেবে কি?
এক পায়ে নূপুর আমার অন্য পা খালি
এক পাশে সাগর এক পাশে বালি
তোমার ছোট তরী বলো, নেবে কি, নেবে কি?
বলবো না আকাশের চাঁদ এনে দেব
বলবো না তুমি রাজকন্যা
শুধু জিজ্ঞেস করি দেবে কি পাড়ি
হোক যত ঝড়বন্যা
আমার ছোট তরী বলো, যাবে কি, যাবে কি?
নয় মিছে আশা নয় শুধু ভালোবাসা
নই অকারণ প্রেমে অন্ধ
জানি তুমি আমি আমাদের তরী
আজব এক বন্ধুত্ব
তোমার ছোট তরী, বলো নিবে কি?
চাঁদের আলো আজ যদি ভাল লাগে
কালো হয়ে যায় ঝাপসা
তোমার এ তরী যদি চলে যায়
ফিরে আর আসবে না
যতো ভালোবাসি তারে দূরে রয়ে যাবে
তা তো আমি জেনেছি
একপায়ে নূপুর তোমার অন্য পা খালি
একপাশে সাগর একপাশে বালি
আমার ছোট তরী বলো যাবে কি, যাবে কি?
এক পায়ে নূপুর আমার অন্য পা খালি
এক পাশে সাগর এক পাশে বালি
তোমার ছোট তরী বলো নেবে কি?
আমার ছোট তরী বলো যাবে কি?
তোমার ছোট তরী বলো নেবে কি?
আমার ছোট তরী বলো যাবে কি?
ইচ্ছেরই বাতাসে মেঘলা দিন আসে
উতলা এই আমি কার কি যায় আসে
জলে কি হারাবে
বরষায় ঊড়ুউড়ু মন তুমি কি হাত বাড়াবে?
ইচ্ছেরই বাতাসে মেঘলা দিন আসে
উতলা এই আমি কার কি যায় আসে
জলে কি হারাবে
বরষায় ঊড়ুউড়ু মন তুমি কি হাত বাড়াবে?
উতলা এই মন কি ভাবে সারাখন
তুমি কি মনটা বোঝো?
বাহিরে ভিতরে কি যে আগুন জ্বলে
এমনই মন কি খোঁজো
মেঘে মেঘে যে উতলা মনটা
মেঘে মেঘে যে উতলা মনটা
আমিও আছি জেনো সে মেঘেরই আশেপাশে(২)
ইচ্ছেরই বাতাসে মেঘলা দিন আসে
উতলা এই আমি কার কি যায় আসে
জলে কি হারাবে
বরষায় ঊড়ুউড়ু মন তুমি কি হাত বাড়াবে?
শ্রাবণে শ্রাবণে বরষা গোপনে
এসে কি যাবে চলে?
কিসেরই কারনে উড়ে যায় সুধা মন
কখনো দেখা হলে
উড়ে উড়ে মেঘ ভেজাবে মনটা
উড়ে উড়ে মেঘ ভেজাবে মনটা
আমিও আছি জেনো সে মেঘেরই আশেপাশে(২)
ইচ্ছেরই বাতাসে মেঘলা দিন আসে
উতলা এই আমি কার কি যায় আসে
জলে কি হারাবে
বরষায় ঊড়ুউড়ু মন তুমি কি হাত বাড়াবে?
তুমি আশে পাশে থাকলে
তুমি আশেপাশে থাকলে
কত খুশি খুশি থাকছি
আর যাচ্ছি ভুলে আমি, কে কোথায়
তুমি অল্পস্বল্প চাইলে
আরও একটু বেশি থাকছি
আর খামখেয়ালী আঁকছি সারা গায়
এই দিন যদি না থামে
এই রাত যদি না শেষ হয়
তুমি নীলচে কোন খামে
আমায় মোড়ালে বেশ হয়
পড়ে যাচ্ছি যেন তোমারই নেশায়
হায় হায়
তুমি আশেপাশে থাকলে
কত খুশি খুশি থাকছি
আর যাচ্ছি ভুলে আমি, কে কোথায়
তুমি অল্পস্বল্প চাইলে
আরও একটু বেশি থাকছি
আর খামখেয়ালী আঁকছি সারা গায়
[চাঁদ উঠেছে, ফুল ফুটেছে
কদম তলায় কে
হাতি নাচছে, ঘোড়া নাচছে
সোনামনির বে (বিয়ে)]
মিলছে ইশারা, মিলছে নিশানা
দিশাহীন এই অবাক দুটো মনের
মিলছে ইশারা, মিলছে নিশানা
দিশাহীন এই অবাক দুটো মনের
থাকতে কথা দাও, রাখতে কথা দাও
এভাবেই যেন যাই চলে দু'জনে
এই দিন যদি না থামে
এই রাত যদি না শেষ হয়
তুমি নীলচে কোন খামে
আমায় মোড়ালে বেশ হয়
পড়ে যাচ্ছি যেন তোমারই নেশায়
হায় হায়
তুমি আশেপাশে থাকলে
কত খুশি খুশি থাকছি
আর যাচ্ছি ভুলে আমি, কে কোথায়
তুমি অল্পস্বল্প চাইলে
আরও একটু বেশি থাকছি
আর খামখেয়ালী আঁকছি সারা গায়
[চাঁদ উঠেছে, ফুল ফুটেছে
কদম তলায় কে
হাতি নাচছে, ঘোড়া নাচছে
সোনামনির বে (বিয়ে)]
বলছে দুটো চোখ, হচ্ছে দেখা হোক
থেকো না আর চিন্তা চিন্তা মনে
আসবো বলেছি, ভালোবাসবো বলেছি
যেও না তুমি পালিয়ে গোপনে
এই দিন যদি না থামে
এই রাত যদি না শেষ হয়
তুমি নীলচে কোন খামে
আমায় মোড়ালে বেশ হয়
পড়ে যাচ্ছি যেন তোমারই নেশায়
হায় হায়
তুমি আশেপাশে থাকলে
কত খুশি খুশি থাকছি
আর যাচ্ছি ভুলে আমি, কে কোথায়
তুমি অল্পস্বল্প চাইলে
আরও একটু বেশি থাকছি
আর খামখেয়ালী আঁকছি সারা গায়
কি নামে ডেকে বলবো তোমাকে
মন্দ করেছে আমাকে ঐ দুটি চোখে,
কি নামে ডেকে বলবো তোমাকে
মন্দ করেছে আমাকে ঐ দুটি চোখে।
আমি যে মাতাল হাওয়ারই মত হয়ে
যেতে যেতে পায়ে পায়ে গেছি জড়িয়ে,
আমি যে মাতাল হাওয়ারই মত হয়ে
যেতে যেতে পায়ে পায়ে গেছি জড়িয়ে,
কি করি ভেবে যে মরি বলবে কি লোকে
মন্দ করেছে আমাকে ঐ দুটি চোখে,
কি নামে ডেকে বলবো তোমাকে
মন্দ করেছে আমাকে ঐ দুটি চোখে।
পালাতে পারিনি আমি যে দিশাহারা
দুটি চোখ যেন আমায় দিচ্ছে পাহারা,
পালাতে পারি নি আমি যে দিশাহারা
দুটি চোখ যেন আমায় দিচ্ছে পাহারা,
ধরা পড়ে গেছি আমি নিজেরই কাছে
জানি না তোমার মনেও কি এত প্রেম আছে,
ধরা পড়ে গেছি আমি নিজেরই কাছে
জানি না তোমার মনেও কি এত প্রেম আছে,
সত্যি যদি হয় বলুক যা বলছে নিন্দুকে
মন্দ করেছে আমাকে ঐ দুটি চোখে,
কি নামে ডেকে বলবো তোমাকে
মন্দ করেছে আমাকে ঐ দুটি চোখে,
কি নামে ডেকে বলবো তোমাকে
মন্দ করেছে আমাকে ঐ দু’টি চোখে।
সময় যখন মরুর ঝড়ে
এ মন হারায় কেমন করে
আমি তখন যোজন দূরে
একাকি সঙ্গি মৌনতা
আকাশ যখন আঁধার ভীষণ
এক ফোঁটা জল চেয়েছে মন
অবহেলায় অপমানে পেয়েছে রিক্ত শুন্যতা
সমান্তরাল পথের বাকে
তোমার পথের দিশা থাকে
সে দিশা খোঁজে তোমাকে দীপান্বিতা
গাছের সবুজ পাতার ফাঁকে
তোমার ছোঁয়া মিশে থাকে
সে ছোঁয়া খোঁজে তোমাকে দীপান্বিতা
তুমি নীলাকাশ আপন করেছো
হঠাৎ কোন কালে কে জানে!
স্বপ্ন সীমানা ছুঁয়ে দিয়েছ
কোন সে জাদুতে কে জানে!
আমি ছিলাম তোমার পাশে
তোমার আকাশ ভালবেসে
সে বিশালে খুঁজেছি একটুকু ঠাই
তাও মেলেনি তা
হঠাৎ যখন ছুটির খেলা
মেঘে মেঘে অনেক বেলা
তখন সে ক্রান্তিকালে ধুম্রজালে খুঁজছ যে বৃথা
অশান্ত মন বোঝাই কাকে
হারিয়ে চাইছি তোমাকে
হাতছানি দিয়ে যে ডাকে স্মৃতির পাতা
নদীর শেষে আকাশ নীলে
স্বপ্নগুলো মেলে দিলে
তারা বলে সবাই মিলে দীপান্বিতা
শোননা রূপসী তুমি যে শ্রেয়সী
কি ভীষণ উদাসি প্রেয়সী
না না না
জীবনের গলিতে এ গানের কলিতে
চাইছি বলতে ভালবাসি
চোখের জলেরই আড়ালে,
খেলা শুধুই দেখেছিলে
যন্ত্রণারই আগুন নীলে
পুড়েছি যে-বোঝনি তা
অভিমানে চুপটি করে
এসেছি তাই দূরে সরে
বোঝাতে চেয়েও পারিনি
তাই বোঝাতে- লুকোনো কথা
ইটপাথরের এ শহরে
গাড়ি বাড়ির এ বহরে
খুজছে এ মন ভীষণ করে দীপান্বিতা
জীবন যখন থমকে দাড়ায়
স্বপ্নগুলো দৃষ্টি ছাড়ায়
তৃষ্ণা বুকের বৃষ্টি হারায় দীপান্বিতা
কল্পনারই আকাশ জুড়ে
নানা রঙে লোকের ভিড়ে
দুচোখ বুজেও স্বপ্ননীড়ে দীপান্বিতা
তুমি আমার চোখের ভাষা
তুমি আমার সুখের নেশা
তুমি আমার ভালবাসা দীপান্বিতা!
আমার সকল অভিযোগে তুমি
তোমার মিষ্টি হাসিটা কি আমি,
আমার না বলা কথার ভাজে
তোমার গানের কত সুর ভাসে,
তোমায় নিয়ে আমার লেখা গানে
অযথা কত স্বপ্ন বোনা আছে,
আমার হাতের আঙুলের ভাজে
তোমাকে নিয়ে কত কাব্য রটে ।
ভুলিনিতো আমি
তোমার মুখে হাসি,
আমার গাওয়া গানে তোমাকে ভালোবাসি।
আসো আবারো কাছে
হাতটা ধরে পাশে,
তোমায় নিয়ে যাব আমার পৃথিবীতে ।
এই পৃথিবীতে
তোমার পথে পা মিলিয়ে চলা
তোমার হাতটি ধরে বসে থাকা,
আমার আকাশে তোমার নামটি লেখা
সাদার আকাশে কালো-আবছা বোনা,
তোমায় নিয়ে আমার লেখা গানে
অযথা কত স্বপ্ন বোনা আছে,
আমার হাতের আঙুলের ভাজে
তোমাকে নিয়ে কত কাব্য রটে।
ভুলিনিতো আমি
তোমার মুখে হাসি,
আমার বাগানে তোমাকে ভালোবাসি,
আসো আবারো কাছে
হাতটা ধরে পাশে,
তোমায় নিয়ে যাব আমার পৃথিবীতে
এই পৃথিবীতে ।
ভুলিনিতো আমি
তোমার মুখে হাসি,
আমার গাওয়া গানে
তোমাকে ভালোবাসি।
আসি তোমার কাছে
হাতটা ধরে পাশে,
আমায় নিয়ে চলো তোমার পৃথিবীতে।
আমাদের গল্পগুলো
অল্প সময় ঘর পাতালো
তারপর পথ হারালো
তোমায় আমায় নিয়ে
আগে যদি বুঝতো তারা
মনের নদীর তল পাবে না
বেহায়া মুখ পোড়াতো
অন্য কোথাও গিয়ে (×২)
আমাদের গল্পগুলো...
আমাদের গল্পগুলো
এক লাফেতেই আকাশ ছোঁয়া
আসমানী রং মাখতো
জাদুর ছড়ি দিয়ে
বোবা সব মুহূর্তদের
শুনতো কথা চুপটি করে
বলে নাকি ঘর বানাবে
রামধনুদের নিয়ে
আমাদের গল্পগুলো...
আমাদের গল্পগুলোর লাগাম ছাড়া স্বপ্ন ছিল
ভোরে তার চকচকে রোদ, বৃষ্টি ছিল রাতে
একখানা জাহাজ বাড়ি, সেখান থেকেই ঝর্ণা শুরু
কথা ছিল দুজন মিলেই স্বপ্ন দেখব তাতে
আমাদের ইচ্ছে ছিল
হারিয়ে যাব ইচ্ছে করেই
নিজেদের মন ভাঙব
নিজেই নেব জুড়ে
জীবনের নতুন বানান
লিখব দুজন আজীবনে
প্রেমে রোজ শব্দ বসুক
খামখেয়ালের সুরে
আমাদের গল্পগুলো...
আমাদের গল্পগুলো
অল্প সময় ঘর পাতালো
তারপর পথ হারালো
তোমায় আমায় নিয়ে
আগে যদি বুঝতো তারা
মনের নদীর তল পাবে না
বেহায়া মুখ পোড়াতো
অন্য কোথাও গিয়ে
বেহায়া মুখ পোড়াতো অন্য কোথাও গিয়ে...
আমি পারিনি তোমাকে
আপন করে রাখতে
আমি পারিনি তোমাকে
আবার আমার করে রাখতে
তুমি বোঝনি
আমি বলিনি
তুমি স্বপ্নতে কেন আসোনি
আমার অভিমান তোমাকে নিয়ে
সব গেয়েছি
গানে গানে সুরে সুরে কত কথা
বলেছি তোমাকে
তুমি বোঝনি...বোঝনি
কখনো যদি, আনমনে চেয়ে
আকাশের পানে আমাকে খুঁজো
কখনো যদি, হঠাৎ এসে
জড়িয়ে ধরে বলো ভালোবাসো
আমি প্রতি রাত, হ্যাঁ প্রতিক্ষণ
খুব অজানায় কত অভিনয়
করে বসি তোমায় ভেবে
আমার অযথা সব লেখা গান
সব শুনে মন করে উচাটন
তুমি বোঝোনি কেন আমাকে
তুমি বোঝনি
আমি বলিনি
তুমি স্বপ্নতে কেন আসোনি
আমার অভিমান তোমাকে নিয়ে
সব গেয়েছি
গানে গানে সুরে সুরে কত কথা
বলেছি তোমাকে
তুমি বোঝনি...বোঝনি
লাল শাড়ি পরিয়া কন্যা
রক্ত আলতা পায়
আমার চোখের জল মিশাইলা
দিলা না বিদায়
তুমি ফিরাও চাইলা না একবার
চইলা গেলা হায়
জানি আজ রাতে হইবা পরের
আর ভাইবো না আমায়
আআআআহহহহ... আআআআহহহহ
চাঁদের মতো মুখটি যখন ভাসতো নয়ন জলে
আদর কইরা মুইছা দিতাম গালে
ঘাটে আইসা পাশে বইসা জড়াইতো এ বুকে
ভুলবো আমি এই কথা ক্যামনে?
তবে ভালো কেন বাসিলা?
স্বপ্ন কেন দেখাইলা?
ভালো কেন বাসিলা আমারে?
আআআআহহহহ... আআআআহহহহ
চার বেহারার পালকী কইরা যখন গেলা সামনে দিয়া
শেষ দেখাও দিলা না আমারে
ফিরা আইসা দেখবা তুমি চইলা গেছি জগত ছাড়ি
পাইবা শুধু আমায় স্বপনে
তুমি কাঁদিয়া ডাকিবা, কভু না পাইবা
কান্দিয়া ডাকিবা আমারে
তুমি কাঁদিয়া ডাকিবা, কভু না পাইবা
কান্দিয়া ডাকিবা আমারে
লাল শাড়ি পরিয়া কন্যা
রক্ত আলতা পায়
আমার চোখের জল মিশাইলা
দিলা না বিদায়
By undefined
33 notes ・ 47 views
Bangla
Intermediate